৬ষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা ৬ষ্ঠ অধ্যায় – দশে মিলে করি কাজ
৬ষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা ৬ষ্ঠ অধ্যায়: সমস্যা হলো একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ও ক্ষতিকর পরিস্থিতি বা বিষয়। যা আমাদের কাটিয়ে উঠতে হয়। মানব ইতিহাসের শুরু থেকেই মানুষ সমস্যাকে সাথী করে বসবাস করে আসছে। মানুষ এখনও প্রতিনিয়ত চলার পথে পরিবার, সমাজ ও কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকে। এসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণের জন্য সমস্যার কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। কী কারণে সমস্যাটি সৃষ্টি হয়েছে তা খুঁজে বের করে সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায়ে সমাধান করতে হবে।
এক্ষেত্রে যেকোনো সমস্যা সমাধানে দলগত প্রচেষ্টাকে কাজে লাগাতে হবে। এজন্য প্রয়োজন হবে যোগাযোগ দক্ষতার। যে ব্যক্তি বা যে দলের যোগাযোগ দক্ষতা যত বেশি কার্যকরী হবে তাদের পক্ষে তত দ্রুত ও সহজে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হবে। তাই আমাদের প্রত্যেককেই কার্যকর যোগাযোগ দক্ষতার অনুশীলনের মাধ্যমে দলগতভাবে সমস্যার সমাধান খোঁজার চেষ্টা করতে হবে। কবি বলেছেন- “দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ।”
৬ষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা ৬ষ্ঠ অধ্যায়
সমস্যা খুঁজি
আমরা প্রত্যেকেই প্রতিনিয়ত কোনো না কোনোভাবে বিভিন্ন রকম সমস্যায় নিপতিত হই। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক যেকোনো ক্ষেত্রেই আমরা সমস্যার মুখোমুখি হতে পারি। সৃষ্টির শুরু তথা আদিম যুগের মানুষেরা যখন গুহায় বসবাস করতেন তখনও তারা নানাবিধ সমস্যায় পড়তেন এবং নিজেরাই সেসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণের সহজ পথও খুঁজে বের করতেন। আমাদের জীবনের সাথে সমস্যা বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই কোনো সমস্যা সামনে চলে এলে ভয় পেলে চলবে না, বরং সাহস ও বুদ্ধি দিয়ে এর মোকাবিলা করতে হবে। সমস্যার সমাধান যে প্রক্রিয়ায় করা হয়ে থাকে তার কিছু সাধারণ ধাপ রয়েছে। ধাপে ধাপে অগ্রসর হলে ভালো হয়।
সমস্যা সমাধানে যোগাযোগ দক্ষতা
আমরা প্রতিনিয়ত একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করে থাকি। কখনো লিখিতভাবে, কখনো মৌখিকভাবে, কখনো শরীরী ভাষায় যেমন- দেহভঙ্গি, চেহারায় সুখ ও দুঃখের ভাব, চোখের ইশারা, গলার স্বরের ওঠানামা, স্পর্শ ইত্যাদি। এগুলো হলো যোগাযোগ প্রক্রিয়ার বিবেচ্য বিষয়। যোগাযোগ কতটা কার্যকর হবে তা এসবের ওপর অনেকটাই নির্ভর করে। যেকোনো যোগাযোগের প্রধানত দুটি পক্ষ থাকে;
বার্তা প্রেরক যদি সঠিকভাবে বার্তা প্রস্তুত করে যথাযথভাবে বার্তা গ্রাহকের কাছে পৌঁছতে পারেন, অন্যদিকে বার্তা গ্রাহক যদি সঠিকভাবে বার্তাটি বোঝেন এবং সেই অনুযায়ী সাড়া প্রদান করেন ও কাজ করেন। তাহলেই যোগাযোগ হয়েছে বলে ধরে নেয়া হয়। মনে রাখা জরুরি যে, যোগাযোগ একটি উভয়মুখী প্রক্রিয়া। উত্তম এবং কার্যকর যোগাযোগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ রাখতে হবে-
- মনোযোগ দিয়ে শোনা।
- বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহনশীল মনোভাব বজায় রাখা।
- গঠনমূলক সমালোচনা করা।
- অন্যের মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা।
- বলার সময় সুনির্দিষ্ট এবং সুস্পষ্ট করে বলা।
- বুঝতে না পারলে প্রশ্ন করে বুঝে নেওয়া।
- অন্যকে দোষারোপ বা আঘাত করে কথা না বলা।
- আত্মবিশ্বাসের সাথে যুক্তি দিয়ে কথা বলা।
- যা বলছি তা চেহারায় সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা।
- নিজের অবস্থানে অনমনীয় না থেকে অন্যের গ্রহণযোগ্য যুক্তি বা পরামর্শ মেনে নেওয়ার প্রবণতা দেখানো।
কার্যকর যোগাযোগ দক্ষতার অনুশীলন
যোগাযোগ হচ্ছে একটি উভয়মুখী প্রক্রিয়া। তাই একপক্ষের বার্তা সঠিক এবং বোধগম্য হওয়া যেমন জরুরি, তেমনি অপরপক্ষের সাড়া প্রদানের বিষয়টিও সমান জরুরি। এক্ষেত্রে যোগাযোগের বিষয়বস্তু কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রাসঙ্গিক তা বিবেচ্য বিষয়। আমরা সাধারণত কোনো প্রয়োজন কিংবা সমস্যায় একে অপরের সাথে যোগাযোগ করি। এটা হতে পারে বাবা-মা, ভাই-বোন, বন্ধু স্বজন, প্রতিবেশি কিংবা দূরবর্তী অচেনা কেউ।
এক্ষেত্রে যার সাথেই যোগাযোগের চেষ্টা করা হোক না কেন, তার কার্যকারিতা নির্ভর করছে যোগাযোগ দক্ষতার ওপর। অর্থাৎ যোগাযোগ দক্ষতার ওপর একটি যোগাযোগ কার্যকর ও ফলপ্রসূ হয়ে উঠে। এজন্য বার্তা প্রেরক এবং বার্তা গ্রাহক উভয়ের কতকগুলো গুণ বা বৈশিষ্ট্য থাকা প্রয়োজন। যেমন-
- প্রয়োজন বা সমস্যার কথা স্পষ্ট করে বুঝিয়ে বলা।
- বিনয় ও নম্রতার সাথে কথা বলা।
- বড়দের সাথে শ্রদ্ধা এবং ছোটদের সাথে স্নেহের সাথে কথা বলা।
- যা বলা হচ্ছে তা একভাবে না বুঝলে অন্যভাবে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা।
- বার্তা গ্রাহক নির্দিষ্ট প্রয়োজন বা সমস্যার বিষয়টি সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছেন কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া।
উপরিউক্ত বিষয়াদি অনুসরণের মাধ্যমে আমরা কার্যকর যোগাযোগ দক্ষতার অনুশীলন করতে পারি। এক্ষেত্রে সময়, স্থান এবং ব্যক্তিভেদে যোগাযোগ কৌশল ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
দলগতভাবে সমস্যার সমাধান খুঁজি
যেকোনো সমস্যার সমাধানে কার্যকর যোগাযোগ কৌশল নিয়ামক ভূমিকা রাখে। মনে রাখতে হবে যে, সমস্যার উল্টো পথেই সমাধান অবস্থান করে। এক্ষেত্রে হয়তো সমস্যা একটি, কিন্তু এর সমাধানের পথ একাধিক। অর্থাৎ একটি সমস্যাকে একাধিকভাবে সমাধান করা যায়। তবে সমাধান করতে হবে এবং একটি নির্দিষ্ট পথে; যেখানে কার্যকর যোগাযোগের উপায় ও কৌশল অনুসরণ করা হবে। এক্ষেত্রে সমাধানের পথ অর্থাৎ একাধিক পথের মধ্যে থেকে যে একটি পথে সমাধান করা হবে তা বাছাই করার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ রাখতে হবে-
- সমাধানের সক্ষমতা বা সামর্থ্য আছে কিনা।
- কোনো আর্থিক খরচ সম্পর্কিত থাকলে সেটা বহন করা সম্ভব কিনা।
- সম্ভাব্য পথ বা উপায়টি টেকসই কিনা।
- স্থানীয় সহায়তা পাওয়া যাবে কিনা।
- কাজটি সহজে করা যাবে কিনা।
- সমাধান কতটা কম সময়ে করা যাবে।
সুতরাং, উপরিউক্ত বিষয়াদি বিবেচনায় রেখে সমস্যা সমাধানের জন্য একাধিক পথ বা উপায় থেকে যেকোনো একটি পথে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, যেকোনো সমস্যার উদ্ভব হওয়ার সাথে সাথেই তা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। অন্যথায় সমস্যা ধীরে ধীরে ডালপালা বিস্তার করবে এবং ভবিষ্যৎকে আরও সংকটময় করে তুলবে। তাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে সমস্যা মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সমস্যা মোকাবিলায় দলগত শক্তি ও প্রচেষ্টা কাজে লাগাতে হবে।
প্রশ্ন ১। যারা গুহায় বাস করে তাদেরকে কী বলে?
উত্তর: গুহাবাসী।
প্রশ্ন ২। একটি অনাকাঙ্ক্ষিত বা ক্ষতিকর পরিস্থিতিকে কী বলে?
উত্তর: সমস্যা।
প্রশ্ন ৩। সমস্যা সামনে এলে কী করা যাবে না?
উত্তর: ভয়।
প্রশ্ন ৪। সমস্যা সামনে এলে কী করতে হবে?
উত্তর: সাহস ও বুদ্ধি দিয়ে এর মোকাবিলা করতে হবে।
প্রশ্ন ৫। সবাই কী থেকে মুক্তি পেতে চায়?
উত্তর: সমস্যা।
প্রশ্ন ৬। সমস্যা সমাধানে ধাপে ধাপে অগ্রসর হলে কী হয়?.
উত্তর: ভালো হয়।
প্রশ্ন ৭। যেকোনো সমস্যা সামনে এলে কী করতে হবে?
উত্তর: এর কারণ অনুসন্ধান করতে হবে।
প্রশ্ন ৮। সমস্যা নির্বাচনে কোনটি সূক্ষ্মভাবে চিন্তা করতে হবে?
উত্তর: সমস্যাটি গুরুত্বপূর্ণ কিনা।
প্রশ্ন ৯। আমাদের কী শিখতে হবে?
উত্তর: কার্যকর যোগাযোগের কৌশল।
প্রশ্ন ১০। কার্যকর যোগাযোগের কৌশল কী?
উত্তর: গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা।
প্রশ্ন ১১। কী করলে ব্যক্তিগত অনেক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব?
উত্তর: দক্ষতা অর্জন করলে।
প্রশ্ন ১২। যোগাযোগের কয়টি পক্ষ থাকে?
উত্তর: দুটি।
প্রশ্ন ১৩। বার্তা গ্রাহক ও বার্তা প্রেরক কী?
উত্তর: যোগাযোগের পক্ষ ।
প্রশ্ন ১৪। কোনটি একটি উভয়মুখী প্রক্রিয়া?
উত্তর: যোগাযোগ।
প্রশ্ন ১৫। যেকোনো সমস্যারই কী থাকে?
উত্তর: ডাল-পালা।
প্রশ্ন ১। মানুষের গুহায় বসবাসের ইতিহাস সম্পর্কে যা জান লেখ।
উত্তর: মূলত প্রাচীন যুগের মানুষেরা পাহাড় কেটে গুহায় বসবাস করা শুরু করে। এ যুগকে পুরাতন প্রস্তর যুগ বা আদিম যুগও বলা হয়। ধারণা করা হয় যে, খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০০ বছর আগে থেকে মানুষ নিজেদের নিরাপত্তার বিষয়টি প্রথম ভাবতে শুরু করে। সেই ভাবনা থেকে তারা পাহাড় কেটে গুহা তৈরি করে সেখানে বসবাস শুরু করে।
সেই যুগে মানুষরা পাথরে নির্মিত অস্ত্র, সরঞ্জাম ও উপকরণ প্রথম ব্যবহার করতে শুরু করে। এ সময় তারা প্রকৃতি থেকে পশু শিকার করত এবং খাদ্য সংগ্রহ করত। তারা পাহাড় কেটে যে গুহাতে বসবাস করত সেই গুহার দেয়ালে অনেক সময় শিকারকাহিনির চিত্র এঁকে রাখত। ধারণা করা হয় যে, এই যুগেই মানব ইতিহাসে বিজ্ঞান, শিল্পকলা ও ধর্মের উৎপত্তি ঘটে।
প্রশ্ন ২। সমস্যা কী? সমস্যা সমাধান প্রক্রিয়ার ধাপগুলো লেখ।
উত্তর: অপ্রত্যাশিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো অবস্থাকে সমস্যা বলে। সমস্যা ব্যক্তিজীবনের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এজন্য প্রত্যেকেই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে চায়। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক যেকোনো ক্ষেত্রেই আমরা সমস্যার মুখোমুখি হতে পারি। তাই সমস্যা সামনে এলে ভয় পেলে চলবে না; বরং সাহস ও বুদ্ধি দিয়ে এর মোকাবিলা করতে হবে। সমস্যার সমাধান যে প্রক্রিয়ায় করা হয়ে থাকে তার কিছু সাধারণ ধাপ রয়েছে। নিচে সমস্যা সমাধান প্রক্রিয়ার ধাপগুলো দেখানো হলো:
সমস্যা চিহ্নিত করণ ➡ সমস্যার ধরণ ও কারণ খুজে বের করা ➡ সাম্ভব্য সমাধান বের করা ➡ সমস্যা নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ➡ সমাধান বাস্তবায়ন ➡ সমাধান মূল্যয়ন
প্রশ্ন ৩। যোগাযোগ দক্ষতা কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: নিজেকে সঠিকভাবে প্রকাশ করা এবং অন্যকে বোঝার ক্ষমতাকে যোগাযোগ দক্ষতা বলে। এক্ষেত্রে অন্যের কথা মনোযোগের সাথে এবং সক্রিয়ভাবে শোনা, অন্যকে দোষারোপ না করে এবং অন্যের মনে কষ্ট না দিয়ে গঠনমূলক সমালোচনা করা প্রভৃতি উত্তম যোগাযোগ দক্ষতার মাপকাঠি হিসেবে কাজ করে।
আমরা প্রতিনিয়ত একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করে থাকি। কখনো লিখিতভাবে, কখনো মৌখিকভাবে, কখনো শারীরিক ভাষায়; যেমন- দেহভঙ্গি, চেহারা, সুখ ও দুঃখের ভাব, চোখের ইশারা, গলার স্বরের উঠানামা কিংবা স্পর্শ ইত্যাদি। এগুলো সবই যোগাযোগ প্রক্রিয়ার বিবেচ্য বিষয়। যোগাযোগ কতটা দক্ষ ও কার্যকর হবে তা এসব বৈশিষ্ট্যের ওপর অনেকটাই নির্ভর করে।
প্রশ্ন ৪। দলগতভাবে সমস্যার সমাধান খোঁজার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: সমস্যা হলো একটি অপ্রত্যাশিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থা; যা ব্যক্তিজীবনের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এজন্য আমরা প্রত্যেকেই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে চাই। কিছু সমস্যা ব্যক্তিগতভাবে সহজেই মোকাবিলা করা যায়, আবার কিছু সমস্যা রয়েছে যা দলগতভাবে মোকাবিলা করলে সহজ হয়। এক্ষেত্রে কার্যকর যোগাযোগের কৌশলগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
আমরা জানি, যেকোনো সমস্যা থেকে উত্তরণের অনেক পথ থাকে। অর্থাৎ সমস্যা হয়তো একটাই, কিন্তু সমাধান অনেকগুলো। এক্ষেত্রে দলগত প্রচেষ্টায় সবাই মিলে এমন একটি সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে যা দ্বারা খুব সহজেই সমস্যার সমাধান করা যাবে। একক ব্যক্তির চিন্তা ও প্রচেষ্টার তুলনায় একাধিক তথা দলগত প্রচেষ্টা অধিক কার্যকর ও ফলপ্রসূ হয়ে থাকে। এজন্য দলগতভাবে সমস্যার সমাধান খোঁজার প্রয়োজনীয়তা অত্যধিক।
আরও দেখুন: ৬ষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা ৩য় অধ্যায় – আগামীর স্বপ্ন
আরও দেখুন: ৬ষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা ৪র্থ অধ্যায় – আর্থিক ভাবনা
আরও দেখুন: ৬ষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা ৫ম অধ্যায় – আমার জীবন আমার লক্ষ
আশাকরি “৬ষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা ৬ষ্ঠ অধ্যায়” আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে ফলো করতে পারেন আমাদের ফেসবুক পেজ, এবং লাইভ ক্লাস করতে সাবক্রাইব করতে পারেন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল।